উত্তরঃ এমপিও আবেদনসমূহ এমপিও নীতিমালার আলোকে নিষ্পত্তি হয়ে থাকে। প্রাথমিক যাচাই বাছাই শেষে এমপিও বাছাই কমিটির সুপারিশ প্রাপ্ত হলে এমপিও অনুমোদন কমিটিতে উপস্থাপিত হয়। অনুমোদন কমিটিতে অনুমোদিত হলে শিক্ষক-কর্মচারীর এমপিওভুক্তির আদেশ জারি করা হয়। এটি একটি ধারাবাহিক এবং চলমান প্রক্রিয়া। নিয়মিত কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটে তালিকা প্রকাশ করা হয়।
উত্তরঃ পূর্ণাঙ্গ ব্যবস্থাপনা কমিটি গঠিত হলে ভূতাপেক্ষভাবে নিয়োগ ও যোগদান অনুমোদনের কার্যবিবরণী প্রতিষ্ঠান প্রধানের মাধ্যমে অত্র দপ্তরে প্রেরণ করতে হবে।
উত্তরঃ একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে একাধিক ট্রেড/স্পেশালাইজেশনে পাঠদানের অনুমতি থাকতে পারে। এতে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা এবং জনবল নিয়োগে কোন অসুবিধা নেই। তবে এমপিওভুক্তির ক্ষেত্রে মন্ত্রণালয়ের সরকারি আদেশ (জি.ও) প্রয়োজন।
উত্তরঃ ইনডেক্সধারী শিক্ষকদের যোগদানের তারিখ থেকে এমপিও সুবিধা পাওয়ার সুযোগ রয়েছে। সেক্ষেত্রে পূর্ববর্তী প্রতিষ্ঠানের না-দাবী সনদ, পদত্যাগপত্র, প্রত্যয়ণ পত্র, ব্যাংকের নন-ড্রয়াল সনদ এবং বর্তমান প্রতিষ্ঠান প্রধানের অগ্রায়ণ প্রয়োজন।
উত্তরঃ ত্রুটিসমূহের বিপরীতে আবেদনকারী বক্তব্য যদি থাকে প্রযোজ্য ক্ষেত্রে কাগজপত্র (document) সহ প্রতিষ্ঠান প্রধানের মাধ্যমে ডাকযোগে বা সরাসরি অত্র দপ্তরে জমা দিতে পারেন।
হ্যাঁ, ২০২০ সালের জানুয়ারি মাস হতে কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে উপবৃত্তি বিতরণ ও শিক্ষা উপকরণ ক্রয় সহায়তা কার্যক্রম চালু আছে।
কারিগরি শিক্ষা বোর্ড কর্তৃক অনুমোদিত সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের চার বছর মেয়াদী ডিপ্লোমা, এইচএসসি (ভোকেশনাল), এসএসসি/ দাখিল (ভোকেশনাল), প্রি-ভোকেশনাল (৬ষ্ঠ হতে ৮ম শ্রেণি) পাঠ্যক্রমের শিক্ষার্থীগণ উপবৃত্তি বিতরণ ও শিক্ষা উপকরণ ক্রয় সহায়তা কার্যক্রমের আওতাভুক্ত।
না, এইচএসসি (বিজনেস ম্যানেজমেন্ট টেকনোলজি) পাঠ্যক্রমের শিক্ষার্থীগণকে উপবৃত্তি কার্যক্রমের আওতাভুক্ত করার প্রস্তাবটি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগে প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
উপবৃত্তি বিতরণ ও শিক্ষা উপকরণ ক্রয় সহায়তা কার্যক্রমের নীতিমালা ও ম্যানুয়াল কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটে পাওয়া যাবে। এছাড়া, অধিদপ্তরের উপবৃত্তি সেলে বিস্তারিত তথ্য জানা যাবে।
উপবৃত্তি পেতে ম্যানুয়ালে বর্ণিত নির্ধারিত আবেদন ফরমে (SAF) শিক্ষার্থীগণ নিজ নিজ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে (স্কুল/ কলেজ/ পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট) আবেদন করবে।
উপবৃত্তি কার্যক্রমে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান অন্তর্ভুক্তির জন্য বছরে দুই বার (সাধারণত জুলাই ও ডিসেম্বর মাস) আবেদন আহ্বান করে ওয়েবসাইটে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়।
টেবিল
ক) ভর্তিকৃত ১০০% ছাত্রী ও প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীকে উপবৃত্তি প্রদান করা হবে।
(খ) ভর্তিকৃত ছাত্রদের মধ্যে ৭০% ছাত্রকে (নির্দিষ্ট মানদণ্ডে নির্বাচিত) উপবৃত্তি প্রদান করা হবে।
(গ) ভর্তিকৃত কোন ছাত্রছাত্রীকে মেধাবৃত্তি/ অন্য কোন উপবৃত্তি প্রদান করা হলে তাকে এই নীতিমালার আওতায় উপবৃত্তি প্রদান করা হবে না।
(ক) নির্বাচিত কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নিয়মিত ছাত্রছাত্রী হতে হবে।
নিয়মিত শিক্ষার্থী হিসেবে তারাই গণ্য হবে যারা কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের প্রবিধান অনুযায়ী নিয়মিতভাবে ক্লাস করে পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছে। এছাড়া পুনঃভর্তি হওয়া শিক্ষার্থী পরবর্তী পর্বে ভর্তি হলেও নিয়মিত হিসেবে গন্য হবে।
(খ) শিক্ষাবর্ষ/সেমিস্টারে অনুষ্ঠিত মোট ক্লাসের ৮০% ক্লাসে উপস্থিতি থাকতে হবে।
(গ) অব্যবহিত পূর্ববর্তী বর্ষে/পর্বে সকল বিষয়ে উত্তীর্ণ হতে হবে। নতুন ভর্তিকৃত শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে ভর্তি যোগ্যতায় উল্লিখিত সর্বশেষ পরীক্ষার ফলাফল বিবেচনা করতে হবে।
(ঘ) ছাত্র/ছাত্রীদের অবিবাহিত হতে হবে;
(ক) সাধারণ শর্তাবলী পূরণকারী ভর্তিকৃত ছাত্রদের পরীক্ষার ফলাফল এবং ক্লাসে উপস্থিতির হারের ভিত্তিতে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের ছাত্র-ছাত্রী নির্বাচন কমিটি ৭০% ছাত্র নির্বাচন করবে।
ছাত্র-ছাত্রী নির্বাচনের সঠিকতার জন্য উক্ত কমিটি তথা প্রতিষ্ঠান সম্পূর্ণরূপে দায়ী থাকবে।
(খ) ভর্তিকৃত সকল ছাত্রী ও প্রতিবন্ধী ছাত্র উপবৃত্তি প্রাপ্ত হবে বিধায় তাদের বাদ দিয়ে অবশিষ্ট ছাত্রদের মধ্য হতে ৭০% ছাত্র নির্বাচন করা হবে।
উদাহরণস্বরূপ কোন প্রতিষ্ঠানের মোট শিক্ষার্থী ১০০০ জন হলে এবং ছাত্রী ও প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীর মোট সংখ্যা ২০০ জন হলে বাকি ৮০০ জন (১০০০-২০০=৮০০) শিক্ষার্থীর মধ্য হতে ৭০% ছাত্র নির্বাচন করা হবে।
(গ) যদি ফলাফল ও হাজিরার ভিত্তিতে মোট ছাত্র সংখ্যার ৭০% এর অধিক উপযুক্ত ছাত্র পাওয়া যায় তবে ছাত্র নির্বাচনে দরিদ্র ও সুবিধাবঞ্চিত, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী এবং মুক্তিযোদ্ধার পোষ্য শিক্ষার্থীদের অগ্রাধিকার প্রদান করে অবশিষ্ট শিক্ষার্থীদের মধ্যে হতে ফলাফল ও হাজিরার ভিত্তিতে নির্বাচন করতে হবে।
DTE Stipend MIS সফটওয়ার ব্যবহার করে G2P (Government to Person) পদ্ধতিতে সরাসরি শিক্ষার্থী/অভিভাবকের মোবাইল/ব্যাংক অ্যাকাউন্টে উপবৃত্তি টাকা সরাসরি প্রেরণ করা হয়।
না, শিক্ষার্থীকে কোন টিউশন ফি (tuition fee) দেওয়া হয় না।
DTE Stipend MIS সফটওয়্যারের পাসওয়ার্ড পুনরুদ্ধারের জন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের দাপ্তরিক ই-মেইল ঠিকানা হতে ইউজার আইডি উল্লেখপূর্বক মহাপরিচালক, কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তর বরাবর আবেদন করতে হবে। এক্ষেত্রে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সাথে কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের সম্পাদিত সহযোগিতা যুক্তির স্ক্যান কপি আবেদনের সাথে সংযুক্ত করতে হবে।
উপবৃত্তির জন্য নির্বাচিত শিক্ষার্থীগণের মোবাইল/ব্যাংক অ্যাকাউন্টে সমস্যা থাকায় পেমেন্ট হয় নি এমন শিক্ষার্থীদের তালিকা ব্লকড অ্যান্ড বাউন্সড তালিকায় প্রদর্শন করা হয়।
DTE Stipend MIS এ শিক্ষার্থী আইডি নম্বর এবং কোন মেয়াদে, কোন পর্ব/শ্রেনীর পেমেন্ট দাবি করা হয়েছে, যে অ্যাকাউন্টে অর্থ প্রাপ্তির দাবি করা হয়েছে তার ব্যাংক স্টেটমেন্টসহ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে মহাপরিচালক, কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তর বরাবর আবেদন করতে হবে।
না, একই অভিভাবকের একাধিক সন্তান উপবৃত্তি প্রাপ্য হলে উভয়ের ক্ষেত্রে ভিন্ন ভিন্ন মোবাইল/ব্যাংক অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করতে হবে।
যে সকল শিক্ষার্থীদের পিতা-মাতা জীবিত নেই তাদের বৈধ অভিভাবকের NID দিয়ে শিক্ষার্থীর নামে ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে।
না, বন্ধুর অ্যাকাউন্ট নম্বর ব্যবহার করা যাবে না।
উত্তরঃ কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরাধীণ প্রতিষ্ঠানসমূহে রাজস্বখাতে কর্মরত শিক্ষক/কর্মকর্তাগণ গবেষণা করতে পারবেন।
উত্তরঃ কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের গবেষণা কার্যক্রম রাজস্বখাতের অর্থায়নে ২০১৯-২০ অর্থবছর হতে শুরু হয়।
উত্তরঃ গবেষণা কাজে দলনেতা ০১ (এক) জন এবং সবোচ্চ ০৩ জন।
উত্তরঃ অধিদপ্তরের আইন সেলের মাধ্যমে অধিদপ্তর (সরকারি) স্বাথের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত মামলায় সরকারি স্বার্থ সংরক্ষণে প্রতিদ্বন্ধিতা করা হয়।
উত্তরঃ মামলার বিষয়ে (বিচারাধীন) সরাসরি কোন তথ্য প্রকাশ করার সুযোগ নেই।
উত্তরঃ শিক্ষকদের স্থায়ীকরণের সময় হলে- বেসিক ট্রেনিং/ ফাউন্ডেশন ট্রেনিং এর সনদের কপি, প্রযোজ্য ক্ষেত্রে বিভাগীয় পরীক্ষা পাশের গেজেটের কপি, নিয়োগপত্র, যোগদান পত্র, এস.এস.সি. সনদপত্রের ফটোকপিসহ অধ্যক্ষের মাধ্যমে আবেদন অধিদপ্তরে প্রেরণ করতে হবে।
উত্তরঃ সংশ্লিষ্ট অধ্যক্ষের সুপারিশসহ আবেদন মহাপরিচালক, কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তর/ সচিব, কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগ (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) বরাবর অনলাইনে নির্দিষ্ট সময়ে আবেদন করতে হয়।
উত্তরঃ শিক্ষকদের বহি: বাংলাদেশ ছুটির আবেদন অবশ্যই ছুটি ভোগের সম্ভাব্য তারিখের কমপক্ষে ২০ দিন পূর্বে অধিদপ্তরে প্রেরণ করতে হয়। অধিদপ্তর হতে উক্ত আবেদন ফরোয়ার্ডিং দিয়ে কমপক্ষে ১০ দিন পূর্বে কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগে প্রেরণ করতে হয়।
উত্তরঃ আতুর ঘরে প্রবেশের আগেই মাতৃত্বকালীন ছুটির জন্য আবেদন করতে হয় ।
উত্তরঃ
অধিদপ্তর ও অধিদপ্তরাধীন প্রতিষ্ঠানসমূহের কর্মকর্তা ও কর্মচারীগণের হালনাগাদ ডাটাবেজ তৈরি ও সংরক্ষণ;
Online Human Resource Management Information System (HRMIS) পরিচালনা ও আপডেটকরণ;
E-Mail Correspondence;
Website Updating (Daily Basis);
এমপিও এবং উপবৃত্তি সংক্রান্ত ডাটাবেজ স্থাপন, পরিচালনা ও রক্ষণাবেক্ষণ;
অধিদপ্তরের সকল চিঠিপত্র ওয়েব সাইটের মাধ্যমে প্রকাশ;
আইসিটি সংক্রান্ত বিভিন্ন ধরণের ট্রেনিং কোর্স পরিচালনা;
ই-সার্ভিস চালুকরণ ও ডকুমেন্টেশন;
ই-ফাইলিং এবং ই-জিপি সংক্রান্ত যাবতীয় কার্যক্রম;
অধিদপ্তরের সকল কার্যক্রমের অটোমেশন/ডিজিটাইজেশন সংক্রান্ত কাজ এবং
কর্তৃপক্ষ কর্তৃক অর্পিত অন্যান্য সকল দায়িত্ব পালন।
উত্তরঃ সরকারি ডোমেইনভুক্ত ই-মেইলকে সরকারি ই-মেইল বলে।
@techedu.gov.bd ডোমেইনের অধীনে কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তর ও অধিদপ্তরাধীন কর্মকর্তাদের জন্য সরকারি ই-মেইল তৈরী করা হয়েছে।
উত্তরঃ @techedu.gov.bd ডোমেইনের অধীনে তৈরীকৃত ই-মেইলসমূহ সরকারি তথ্য আদান-প্রদানসহ ই-জিপি সংশ্লিষ্ট কাজে ব্যবহার করা হয়।
ই-জিপির পাসওয়ার্ড পুন:রুদ্ধারের লিঙ্ক সরকারি ই-মেইলে প্রদান করা হয়।
উত্তরঃ সরকারি ই-মেইল পাসওয়ার্ড ডোমেইন এডমিনের সহায়তায় রিটে করা যাবে।
কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তর ও অধিদপ্তরাধীন কর্মকর্তাদের সরকারি ই-মেইল পাসওয়ার্ড রিসেট করার জন্য ই-মেইল আইডি উল্লেখ করে ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (আইসিটি সেল)-এর নিকট ই-মেইল প্রেরণ করতে হবে।
উত্তরঃ সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের আইডি দ্বারা লগইন করে সদ্য যোগদানকৃতদের "Employee Registration" সম্পন্ন করতে হবে। Admin কর্তৃক অনুমোদিত হলে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের "All Gov't Employee" লিষ্টে নতুন HRMIS ID সংযুক্ত হবে।
ID জানা না থাকলে আইসিটি সেলে যোগাযোগ করে HRMIS ID সংগ্রহ করা যাবে।
উত্তরঃ www.dte.gov.bd ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে Institute Registration মেন্যুতে ক্লিক করে প্রয়োজনীয় তথ্য পূরণ করে submit করতে হবে।
উত্তরঃ HRMIS তথ্যাদি যেকোন সময় হালনাগাদ করা যাবে। তবে, যেকোন প্রশিক্ষণ গ্রহণ, বদলী, পদোন্নতি ইত্যাদি গুরুত্বপূর্ণ তথ্যাদি দ্রুত সম্ভব হালনাগাদ সম্পন্ন করতে হবে।
উত্তরঃ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (আইসিটি সেল)-এর ইমেইলে আপনার ব্যক্তিগত ইমেইল হতে ই-মেইল প্রেরণ করতে হবে।
উত্তরঃ HRMIS ID ও Default পাসওয়ার্ড দ্বারা লগইন করে মেন্যুবারর সর্ব ডানের User Name-এ ক্লিক করে পাসওয়ার্ড সাবমেন্যুতে প্রবেশ করে বর্তমান পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করা যাবে।
উত্তরঃ প্রশিক্ষণ শাখা কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তর এবং এর অধীন সকল প্রতিষ্ঠানের জন্য সামগ্রিক প্রশিক্ষণ পরিকল্পনা প্রণয়ন করে থাকে। এছাড়াও প্রশিক্ষণার্থী মনোনয়ন ও প্রশিক্ষণ কর্মসূচি বাস্তবায়নে প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠানসমূহকে সহযোগিতা প্রদান এবং প্রশিক্ষণ কার্যক্রম মনিটরিং করে থাকে।
উত্তরঃ কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তর কর্তৃক বর্তমানে বুনিয়াদি, বেসিক, প্যাডাগোজি, আইসিটি, বিষয়ভিত্তক স্কিলস ট্রেনিং, NTVQF লেভেল ভিত্তিক প্রশিক্ষণ ও সনদায়ন, আর্থিক ও ক্রয় ব্যবস্থাপনা, English Language Skill ইত্যাদি প্রশিক্ষণ কার্যক্রম পরিচালনা করা হচ্ছে।
উত্তরঃ কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তর ও এর অধীন ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ, পলিটেকনিক, মনোটেকনিক, টিএসসি, টিটিটিসি ও ভিটিটিআই-এ কর্মরত শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীগণকে প্রশিক্ষণার্থী হিসেবে মনোনয়ন প্রদান করা হয়।
উত্তরঃ বুনিয়াদী প্রশিক্ষণে ৯ম ও তদূর্ধ্ব গ্রেডে নতুন নিয়োগ/পদোন্নতিপ্রাপ্ত শিক্ষক-কর্মকর্তাদের মনোনয়ন প্রদান করা হয়। বেসিক কোর্স প্রশিক্ষণে ১০ গ্রেডে নতুন নিয়োগপ্রাপ্ত শিক্ষকগণকে মনোনয়ন প্রদান করা হয়। প্যাডাগজি প্রশিক্ষণে পাঠদানে জড়িত শিক্ষকদের, Level ভিত্তিক প্রশিক্ষণ ও সনদায়নের জন্য টেকনোলজি ভিত্তিক শিক্ষকদের মনোনয়ন প্রদান করা হয়। এছাড়া অন্যান্য প্রশিক্ষণে প্রতিষ্ঠান প্রধানদের পরামর্শক্রমে প্রশিক্ষণার্থী মনোনয়ন প্রদান করা হয়।
উত্তরঃ কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তর কর্তৃক পরিচালিত বুনিয়াদী, বেসিক, English Language Skill ইত্যাদি প্রশিক্ষণের অর্থায়ন জিওবি প্রশিক্ষণ খাত থেকে এবং প্যাডাগজি আইসিটি, বিষয়ভিত্তক স্কিলস ট্রেনিং ও NTVQF লেভেল ভিত্তিক প্রশিক্ষণ ও সনদায়ন ইত্যাদি প্রশিক্ষণ অধিদপ্তরাধীন বিভিন্ন প্রকল্পের প্রশিক্ষণ খাত হতে অর্থায়ন করা হয়।
উত্তরঃ কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তর কর্তৃক পরিচালিত প্রশিক্ষণসমূহ বিয়াম ফাউন্ডেশন, টেকনিক্যাল টিচার্স ট্রেনিং কলেজ (টিটিটিসি), ভোকেশনাল টিচার্স ট্রেনিং ইন্সটিটিউট (ভিটিটিআই), নেকটার, বিটাক, ঢাকা পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট এবং ঢাকা মহিলা পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট-এ অনুষ্ঠিত হয়।
উত্তরঃ কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তর এর নির্দেশনা মোতাবেক নির্বাচিত প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান তার নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় প্রশিক্ষণ কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে।
উত্তরঃ সরকারি অফিসসমূহে সরকারের নীতি ও বিভিন্ন জাতীয় পরিকল্পনার আলোকে কর্মপরিকল্পনা তৈরি করে তা বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়নের মাধ্যমে সুশাসন ও সংস্কারমূলক কার্যক্রম ত্বরান্বিত করা।
উত্তরঃ আওতাধীন দপ্তর/সংস্থার সাথে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রনালয়/বিভাগের এপিএ স্বাক্ষরের শেষ তারিখ ৩০ জুন এবং মাঠ পর্যায়ের অফিসের এপিএ স্বাক্ষরের শেষ তারিখ ২৫ জুন।
উত্তরঃ বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণে নিম্নোক্ত বিষয় বা ডকুমেন্টসমূহ বিবেচনা করতে হয়:
১। সরকারের নির্বাচনী ইশতেহার ২০১৮
২। প্রেক্ষিত পরিকল্পনা ২০২১-২০৪১
৩। অষ্টম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা ২০২১-২০২৫
৪। টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট ২০৩০
৫। বাংলাদেশ বদ্বীপ পরিকল্পনা ২১০০
৬। মন্ত্রীসভায় গৃহীত সিদ্ধান্তসমূহ
৭। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক প্রদত্ত নির্দেশনা ও প্রতিশ্রুতি
৮। মধ্যমেয়াদী বাজেট কাঠামো ইত্যাদি
উত্তরঃ বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি মন্ত্রণালয়/বিভাগ হতে উপজেলা পর্যায়ের সকল সরকারি অফিস ও তার উর্ধ্বতন অফিসের মধ্যে এই চুক্তি সম্পাদিত হয়।
উত্তরঃ চুক্তির মেয়াদ ১ বছর ( অর্থবছরের ০১ জুলাই থেকে ৩০ জুন পর্যন্ত)
উত্তরঃ বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তির কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়নের সময়কে চারটি ত্রৈমাসিকে ভাগ করা হয়:
১ম ত্রৈমাসিক (১ জুলাই - ৩০ সেপ্টেম্বর)
২য় ত্রৈমাসিক (১ অক্টোবর - ৩১ ডিসেম্বর)
৩য় ত্রৈমাসিক (১ জানুয়ারি - ৩০ মার্চ)
৪র্থ ত্রৈমাসিক (১ এপ্রিল - ৩০ জুন)
উত্তরঃ বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তির বাস্তবায়ন অগ্রগতি প্রতিবেদন দাখিল করার সময় নিম্নরুপ:
১ম ত্রৈমাসিক (১৫ অক্টোবর)
২য় ত্রৈমাসিক (১৫ জানুয়ারি)
৩য় ত্রৈমাসিক (১৫ এপ্রিল)
৪র্থ ত্রৈমাসিক (১৫ জুলাই)
উত্তরঃ বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তির কাঠামোতে অংশগুলো হলো:
কর্মসম্পাদনের সার্বিক চিত্র প্রস্তাবনা
সেকশন-১: রুপকল্প, অভিলক্ষ্য, কৌশলগত উদ্দেশ্যসমূহ এবং কার্যাবলী
সেকশন-২: বিভিন্ন কার্যক্রমের চূড়ান্ত ফলাফল/প্রভাব
সেকশন-৩: কর্মসম্পাদন পরিকল্পনা
সংযোজনী-১: শব্দসংক্ষেপ
সংযোজনী-২: কর্মসম্পাদন ব্যবস্থাপনা ও প্রমাণক
সংযোজনী-৩: অন্য অফিসের সাথে সংশ্লিষ্ট কর্মসম্পাদন সূচকসমূহ
সংযোজনী-৪: যেসকল নীতি/পরিকল্পনার আলোকে কর্মস্পাদন পরিকল্পনা প্রস্তুত করা হয়েছে
সংযোজনী-৫: জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল কর্মপরিকল্পনা
সংযোজনী-৬: ই-গভর্ন্যান্স ও উদ্ভাবন কর্মপরিকল্পনা
সংযোজনী-৭: অভিযোগ ও প্রতিকার ব্যবস্থা কর্মপরিকল্পনা
সংযোজনী-৮: সেবাপ্রদান প্রতিশ্রুতি কর্মপরিকল্পনা
সংযোজনী-৯: তথ্য অধিকার কর্মপরিকল্পনা।
উত্তরঃ এপিএ চুক্তির সর্বমোট নম্বর ১০০ যার মধ্যে সেকশন-৩: কর্মসম্পাদন পরিকল্পনার নম্বর ৭০ এবং সুশাসন ও সংস্কারমূলক কার্যক্রম ( সংযোজনী- ৪ থেকে ৯) এর নম্বর ৩০।
উত্তরঃ হ্যাঁ আছে। এপিএ প্রণয়নের জন্য মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের এপিএমএস সফটওয়্যার ব্যবহার করা হয়? ওয়েব লিংক: apms.cabinet.gov.bd
উত্তরঃ এপিএ টিম প্রশাসন, পরিকল্পনা ও উন্নয়ন, বাজেট এবং আইসিটি সংশ্লিষ্ট কাজের সাথে সম্পৃক্ত কর্মকর্তাগণদের নিয়ে গঠন করতে হয়। এই টিমের এক টিম লিডার ও একজন ফোকাল পয়েন্ট কর্মকর্তা থাকবে।
উত্তরঃ এপিএ টিমের দায়িত্ব হলো:
-খসড়া এপিএ প্রণয়ন করা ও যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমোদন গ্রহণ করা;
-প্রতি দুই মাসে একবার এপিএ’র অগ্রগতি পর্যালোচনা করা;
-এপিএ’র সংশোধন (যদি থাকে) প্রস্তাব উর্ধ্বতন অফিসের নিকট প্রেরণ;
-প্রতি ত্রৈমাসিক অগ্রগতি প্রতিবেদন প্রস্তুত ও উর্ধ্বতন অফিসের নিকট প্রেরণ;
-অর্ধবার্ষিক অগ্রগতির প্রমাণক সংরক্ষণ;
-বার্ষিক মূল্যায়ন প্রতিবেদন প্রস্তুত ও উর্ধ্বতন অফিসের নিকট প্রেরণ;
-এপিএ ক্যালেন্ডার ও নির্দেশিকা অনুযায়ী সকল কার্যক্রম সম্পাদন করা।
উত্তরঃ e-GP Portal-এ অফিস প্রোফাইল তৈরি,
User Account তৈরি,
CPTU-এর সাথে যোগাযোগ ও সমন্বয়
ক্রয় পরিকল্পনা ও টেন্ডার অনুমোদনে সংক্রান্ত প্রযোজনীয় সহায়তা প্রদান
উত্তরঃ Organization Admin-এর মাধ্যমে e-GP Portal-এ নতুন প্রতিষ্ঠান প্রোফাইল তৈরি করতে হয়।
প্রতিষ্ঠান প্রোফাইল তৈরির জন্য প্রষ্ঠিানের নাম, ঠিকানা, বিভাগ, জেলা, উপজেলা, পোষ্ট কোড, টেলিফোন নম্বর ইত্যাদি তথ্য ইংরেজিতে প্রয়োজন হয়।
উত্তরঃ Organization Admin-এর মাধ্যমে e-GP Portal-এ নতুন user Account তৈরি করতে হয়।
user Account তৈরির জন্য সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির নাম, পদবী, এনআইডি, মোবাইল নম্বর ইংরেজিতে প্রয়োজন হয়।
উত্তরঃ সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান হতে e-GP সদস্য পরিবর্তনের জন্য মহাপরিচালক বরাবরে পত্র প্রেরণ করতে হবে।
নতুন সদস্যের নাম, পদবী, এনআইডি, মোবাইল নম্বর ইংরেজিতে প্রয়োজন হয়।
উত্তরঃ e-GP Account-এ ব্যবহৃত সংশ্লিষ্ট domain mail একাউন্টে পাসওয়ার্ড রিসেট মেইল দেয়া হয়।
উক্ত মেইলে প্রদত্ত লিঙ্কে প্রবেশ করে পাসওয়ার্ড রিসেট করতে হবে।
উত্তরঃ e-GP সংক্রান্ত পরামর্শের জন্য ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (আইসিটি সেল)-এর সাথে যোগাযোগ করা যেতে পারে।
ক্রয় কার্যক্রম বিষয়ক পরামর্শের জন্য সংশ্লিষ্ট ডিডিও শাখার সাথে যোগাযোগ করো যেতে পারে।
উত্তরঃ e-GP Portal-এর ওয়েবসাইট https://www.eprocure.gov.bd-এর 'Help' মেন্যু হতে অতিরিক্ত তথ্য পাওয়া যাবে।